ঢাকা ০৭:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছুটিতে ঘুরে আসুন তাড়ুয়া সমুদ্র সৈকত

  • Reporter Name
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩৩:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ অক্টোবর ২০১৮
  • ৩৫০ বার

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ভোলা সদর থেকে ১২০ কিলোমিটার দক্ষিণে প্রায় দেড়শ বছর আগে বঙ্গোপোসাগরের মোহনায় জেগে উঠেছে ঢাল চর। ঢাল চরের পাশে তাড়ুয়া সমুদ্র সৈকতটি অবস্থিত।

তাড়ুয়া সৈকতে যেতে হয় ঢাল চর থেকে ট্রলারে চড়ে। ঢাল চর থেকে ট্রলারে তাড়ুয়া সৈকতে পৌঁছাতে সময় লাগে দেড় ঘন্টা। তাড়ুয়ার চারপাশে রয়েছে বিচ্ছিন্ন ম্যানগ্রোভ বন। এছাড়া এখানে রয়েছে শত শত কেওড়ার বাগান।

এই সৈকত থেকে উপভোগ করতে পারবেন সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। দেখতে পাবেন লাল কাঁকড়ার বিচরণ।

তাড়ুয়া সমুদ্র সৈকতের পাশে রয়েছে তাড়ুয়া বন। বনের ভেতর রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির সারি সারি গাছ। রয়েছে খোলা মাঠ। এখানে রয়েছে শিয়াল, হরিণ, সাপ, গুইসাপ, বন বিড়াল ও বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। এখানে থাকার কোন ব্যভস্থা নেই। সকালে গিয়ে সূর্যাস্তের সাথেই সাথেই চলে আসতে হবে ঢাল চরে। ঢাল চরে থাকার ভালো ব্যবস্থা না হলেও ব্যাক্তি উদ্যোগে ছোট পরিসরে কিছু কিছু হোটেল গড়ে উঠেছে। এখানে আগে থেকে বুকিং দিলে কম খরচে আপনি থাকতে পারবেন। এছাড়া কম খরছে সামুদ্রিক বিভিন্ন প্রজাতির মাছের স্বাদ নিতে পারবেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

ছুটিতে ঘুরে আসুন তাড়ুয়া সমুদ্র সৈকত

আপডেট টাইম : ০৫:৩৩:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ অক্টোবর ২০১৮

হাওর বার্তা ডেস্কঃ ভোলা সদর থেকে ১২০ কিলোমিটার দক্ষিণে প্রায় দেড়শ বছর আগে বঙ্গোপোসাগরের মোহনায় জেগে উঠেছে ঢাল চর। ঢাল চরের পাশে তাড়ুয়া সমুদ্র সৈকতটি অবস্থিত।

তাড়ুয়া সৈকতে যেতে হয় ঢাল চর থেকে ট্রলারে চড়ে। ঢাল চর থেকে ট্রলারে তাড়ুয়া সৈকতে পৌঁছাতে সময় লাগে দেড় ঘন্টা। তাড়ুয়ার চারপাশে রয়েছে বিচ্ছিন্ন ম্যানগ্রোভ বন। এছাড়া এখানে রয়েছে শত শত কেওড়ার বাগান।

এই সৈকত থেকে উপভোগ করতে পারবেন সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। দেখতে পাবেন লাল কাঁকড়ার বিচরণ।

তাড়ুয়া সমুদ্র সৈকতের পাশে রয়েছে তাড়ুয়া বন। বনের ভেতর রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির সারি সারি গাছ। রয়েছে খোলা মাঠ। এখানে রয়েছে শিয়াল, হরিণ, সাপ, গুইসাপ, বন বিড়াল ও বিভিন্ন প্রজাতির পাখি। এখানে থাকার কোন ব্যভস্থা নেই। সকালে গিয়ে সূর্যাস্তের সাথেই সাথেই চলে আসতে হবে ঢাল চরে। ঢাল চরে থাকার ভালো ব্যবস্থা না হলেও ব্যাক্তি উদ্যোগে ছোট পরিসরে কিছু কিছু হোটেল গড়ে উঠেছে। এখানে আগে থেকে বুকিং দিলে কম খরচে আপনি থাকতে পারবেন। এছাড়া কম খরছে সামুদ্রিক বিভিন্ন প্রজাতির মাছের স্বাদ নিতে পারবেন।